রাজশাহীর তানোর-মোহনপুর প্রায় ১৩ কিলোমিটার সড়ক মেরামতের সুফল পেতে শুরু করেছে এই সড়কে যাতায়াত করা পথচারী ও যানবাহন চালকগণ। সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) থেকে এই সড়ক মেরামত করা হয়েছে। এতে সহজ হয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
অথচ কিছুদিন ভাঙাচোরা এই সড়কে চলাচল করা ছিল স্থানীয়দের জন্য নিত্য ভোগান্তি।বৃষ্টির দিনে সড়কের ভাঙাচোরা স্থানে পানি কাঁদা জমায় হেঁটে যাওয় ছিলো দুর্বিষহ। গাড়ি চলাচল করা ছিল চরম ঝুঁকিপুর্ণ অনেকে বাধ্য হয়ে পাঁযে হেটে যেতো।তবে সড়কটি মেরামত করায় অবশেষে সেই দুর্দিন কাটিয়ে এলাকায় বইছে স্বস্তির হাওয়া।
জানা গেছে,তানোর-মোহনপুর প্রায় ১৩ কিলোমিটার সড়কটি সওজ-এর আওতায় রয়েছে।সম্প্রতি সড়কটির মেরামত কাজ শেষ হয়েছে। এই সড়ক যেনো নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে এলাকাবাসীর জন্য। নিরাপদ ও আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ পেয়ে কৃষক, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের মুখে এখন হাসি।
স্থানীয় রিক্সাভ্যান চালক আব্দুর রহমান বলেন, তিনি খাঁনপুর থেকে প্রতিদিন এই রাস্তায় ভ্যান চালান। ভাঙা রাস্তার কারণে অনেক কষ্ট করতে হতো। এখন সুদিন ফিরেছে, চলাচল অনেক সহজ হয়েছে।”
অটোরিকশা চালক আলম জানান, “আগে রাস্তা খারাপ থাকায় যাতায়াতে সময় ও ব্যাটারির চার্জ খরচ বেড়ে যেত। এখন যাত্রীদেরও আরাম, আমাদেরও স্বস্তি।”
স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সড়ক এই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন প্রাণ সঞ্চার করবে। কৃষিপণ্য দ্রুত বাজারজাতকরণ, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার এবং সাধারণ মানুষের কর্মজীবনে আসবে নতুন গতি ও স্বাচ্ছন্দ্য।
এবিষয়ে সড়ক ও জনপথের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা আফরিন ঝিনুক বলেন, সড়কের মেরামত কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বলেন, উর্ধ্বতন কর্মকতাগণ কাজের মান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।সড়কের প্রস্থ, কার্পেটিংসহ সব কিছুই সঠিক পাওয়া গেছে।
অথচ কিছুদিন ভাঙাচোরা এই সড়কে চলাচল করা ছিল স্থানীয়দের জন্য নিত্য ভোগান্তি।বৃষ্টির দিনে সড়কের ভাঙাচোরা স্থানে পানি কাঁদা জমায় হেঁটে যাওয় ছিলো দুর্বিষহ। গাড়ি চলাচল করা ছিল চরম ঝুঁকিপুর্ণ অনেকে বাধ্য হয়ে পাঁযে হেটে যেতো।তবে সড়কটি মেরামত করায় অবশেষে সেই দুর্দিন কাটিয়ে এলাকায় বইছে স্বস্তির হাওয়া।
জানা গেছে,তানোর-মোহনপুর প্রায় ১৩ কিলোমিটার সড়কটি সওজ-এর আওতায় রয়েছে।সম্প্রতি সড়কটির মেরামত কাজ শেষ হয়েছে। এই সড়ক যেনো নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে এলাকাবাসীর জন্য। নিরাপদ ও আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ পেয়ে কৃষক, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষের মুখে এখন হাসি।
স্থানীয় রিক্সাভ্যান চালক আব্দুর রহমান বলেন, তিনি খাঁনপুর থেকে প্রতিদিন এই রাস্তায় ভ্যান চালান। ভাঙা রাস্তার কারণে অনেক কষ্ট করতে হতো। এখন সুদিন ফিরেছে, চলাচল অনেক সহজ হয়েছে।”
অটোরিকশা চালক আলম জানান, “আগে রাস্তা খারাপ থাকায় যাতায়াতে সময় ও ব্যাটারির চার্জ খরচ বেড়ে যেত। এখন যাত্রীদেরও আরাম, আমাদেরও স্বস্তি।”
স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সড়ক এই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন প্রাণ সঞ্চার করবে। কৃষিপণ্য দ্রুত বাজারজাতকরণ, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার এবং সাধারণ মানুষের কর্মজীবনে আসবে নতুন গতি ও স্বাচ্ছন্দ্য।
এবিষয়ে সড়ক ও জনপথের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী সানজিদা আফরিন ঝিনুক বলেন, সড়কের মেরামত কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তিনি বলেন, উর্ধ্বতন কর্মকতাগণ কাজের মান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।সড়কের প্রস্থ, কার্পেটিংসহ সব কিছুই সঠিক পাওয়া গেছে।